Sunday, July 3, 2022

এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যেতে পারবে না মোটর সাইকেল, ৭দিন রাইড শেয়ারিং নিষিদ্ধ


নিজস্ব প্রতিনিধি :ঈদের আগে তিন দিন, ঈদের দিন এবং ঈদের পরে তিন দিন এই সাত দিন এক জেলা থেকে আরেক জেলায় মোটরসাইকেল চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার।এ সময় মহাসড়কে রাইড শেয়ারিং করা যাবে না 

রোববার বিকালে সচিবালয়ে  সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সড়ক পরিবহন সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নুরী এ কথা জানিয়েছেন। 

তিনি বলেন, যৌক্তিক কারণ ছাড়া ঈদের আগে তিন দিন, ঈদের দিন এবং ঈদের পরে তিন দিন- এই সাত দিন এক জেলা থেকে আরেক জেলায় মোটরসাইকেল চলাচল করবে না। একই সময়ে দেশের সব মহাসড়কে রাইড শেয়ারিং করা যাবে না। কোনও জরুরি কারণে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যেতে হলে তা পুলিশকে জানাতে হবে। পুলিশের অনুমতি সাপেক্ষে এক জেলার অন্য জেলায় মোটরসাইকেল অন্য জেলায় যেতে পারবে।

অবিলম্বে এসব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরিপত্র জারি করা হবে বলেও জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন সচিব।

তিনি আরও জানান, এই সিদ্ধান্তের বাইরে ঢাকার মোটরসাইকেল ঢাকায় চালাতে হবে। চট্টগ্রামের মোটরসাইকেল চট্টগ্রামে এবং বরিশালের মোটরসাইকেল বরিশালে চালাতে হবে।

কালিয়াকৈরে দপ্তরে দপ্তরে ঘুরেও ঘর পেলেন না বৃদ্ধা ভিক্ষুক,টিন দিল ক্লাব



কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি  

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে দপ্তরে দপ্তরে এবং জনপ্রতিনিধিদের কাছে দীর্ঘদিন ঘুরেও একটি ঘর পেলেন না ৮০ বছরের বিধবা এক ভিক্ষুক। ফলে তিনি ভাঙ্গাচুরা ছোট্র একটি ঝুপড়ি ঘরে বসবাস করে আসছিলেন। অবশেষে রোববার দুপুরে ওই বৃদ্ধা ভিক্ষুককে নতুন ঘরের জন্য টিন উপহার দিলেন একটি সেচ্ছা সেবী সংগঠন। সরকারী ঘর না পেলেও ঘরের জন্য টিন পেয়ে খুশি ওই বৃদ্ধা।

ওই বৃদ্ধা হলেন, কালিয়াকৈর উপজেলার আটাবহ ইউনিয়নের কামারিয়া এলাকার মৃত করম আলীর মেয়ে আলেকজান বেগম (৮০)। তিনি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। 

এলাকাবাসী ও ওই সেচ্ছাসেবী সংগঠন সূত্রে জানা গেছে, গত প্রায় ৩০ বছর আগে আলেকজান  বেগমের স্বামী বাবর আলী মারা যান। স্বামী মারা যাবার পর তিনি তার একমাত্র মেয়ে বছিরণকে নিয়ে বাবার বাড়ি উপজেলার কামারিয়া এলাকায় আসতে বাধ্য হন। কিন্তু বাবাও মারা যাবার পর তিনি তার মেয়েকে নিয়ে ছোট্র একটি ঝুপড়ি ঘরে বসবাস করে আসছিলেন। এরপর অভাব অনটনের মধ্যেও ভিক্ষাবৃত্তি করে কোনো রকমে জীবিকা নির্বাহ ও একমাত্র মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দেন। কিন্তু দীর্ঘদিনের পুরোনো ঝুপড়ি ঘরটি এখন ভাঙ্গাচুরা। এক পর্যায় ঘরটি ভেঙ্গে পড়ে এবং বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এতে তিনি একেবারে অসহায় হয়ে পড়েন। তারপরও অনেক কষ্টে সে ভাঙ্গাচুরা ঝুপড়িতেই কোনো রকমে মানবতার জীবন-যাপন করে আসছিলেন ওই বৃদ্ধা আলেকজান বেগম। সামান্য বৃষ্টি হলেই ঘরের ভিতরে পানি পড়ে। রোদ আর বৃষ্টিসহ নানা প্রতিকুলতার মধ্যেও অতি কষ্টে ওই ঝুপড়ি ঘরেই তার জীবন-যাপন চলছিল। এজন্য তিনি সরকারী দপ্তরে দপ্তরে ও জনপ্রতিনিধিদের ধারে ধারে ঘুরেও একটি ঘর পাননি ওই ভিক্ষুক। যখন তাঁর সহযোগীতায় কেউই এগিয়ে আসেননি, তখন এগিয়ে আসেন পাশের উত্তর কাঞ্চনপর এলাকার  জনকল্যাণ  যুব সংঘ ক্লাব নামে একটি সেচ্ছাসেবী সংগঠন। রোববার দুপুরে ওই সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি ঘর তৈরির জন্য টিন উপহার দেওয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা সহকারী সমাজ সেবা অফিসার গোলাম সারোয়ার, ওই সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রতন, ধর্মীয় সম্পাদক রনি হোসেনসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। 

ওই বৃদ্ধা আলেকজান বেগম বলেন, শুধু বিধবা ভাতা ছাড়া আর কোনো সরকারী সহযোগী পাইনি। শুনেছি, সরকার গরীব মানুষকে ঘর উপহার দিয়েছে। আমি ভিক্ষা করে খাই, কই আমারে তো একটা ঘর দিলো না। আমার ঘরটি ভেঙ্গে যাওয়ার পর বিভিন্ন দপ্তরে ও জনপ্রতিনিধিদের কাছে ঘুরেও একটি ঘর পাইনি। সরকারী ঘর না পেলেও এহন আমার ঘর করার জন্য যারা টিন দিয়েছে, তাদের জন্য দোয়া করি। আমি এখন খুব খুশি।

ওই সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রতন জানান, এ রকম একজন অসহায় বৃদ্ধাকে ঘরের জন্য টিন দিতে পেরে আমরাও খুবই আনন্দিত। 

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন শাকিল মোল্লা জানান, আমি ওই বৃদ্ধার  বাড়িতে এলাকায় যায়নি। সাংবাদিকদের মাধ্যমে ওই ভিক্ষুকের কথা জেনেছি। আমি খোঁজ-খবর নিয়ে তাকে সরকারী ঘরসহ বিভিন্ন অনুদানের ব্যবস্থা করবো। 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদ জানান, উনার ভোটার আইডি কার্ডসহ আবেদন করলে একটা ঘরের ব্যবস্থা করে দিবো।

Saturday, July 2, 2022

সাভারের আমিনবাজারে ঈদগাহ মাঠ পরিদর্শন ও মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

 


নিজস্ব প্রতিনিধি :

সাভারের আমিনবাজারে ঈদগাহ মাঠ পরিদর্শন ও মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার দুপুরে সাভারের আমিন বাজারের পাঁচগাছিয়া মরহুম উজির আলী আমিনের দান করা ৮০ শতাংশ জায়গা অত্র ইউনিয়ন চেয়ারম্যান রকিব আহমেদ নেতৃত্বে সদ্য দখলদার অবমুক্ত করা হয়


 সেই ঈদগা মাঠের জমি পরিদর্শনে শেষে মত বিনিময় সভা করলেন সাভার উপজেলা চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজিব ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম। 

এ সময় সাভার উপজেলার তরফ থেকে ঈদগাঁ মাঠের জন্য ২লাখ টাকা ও উপজেলা চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজিবের নিজস্ব তহবিল থেকে ৫০হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়।

ঈদ মাঠের সার্বিক কার্যক্রম ও মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন আমিন বাজার ইউনিয়ন চেয়ারম্যান রকিব আহমেদ। 

এ সময হাজার হাজার জনসাধারণের উপস্থিতিতে মতবিনিময় সভায় আগত অতিথি  সাভার উপজেলা চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজিব বলেন, যারা ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে চলে আল্লাহ তাদের পছন্দ করে না। যারা এক সময় এই ঈদ মাঠের জমির বেহাত করে নিজেদের নামে লিখিয়ে নিয়েছে তারা(উপস্থিত জনতার উদেশ্য) আপনাদের চোখে  নিশ্চয়ই অপরাধী। আমি ধন্যবাদ জানাই চেয়ারম্যান রকিব আহমেদ কে সে এক যুগান্তকারী সাহসী পদক্ষেপে নিয়ে এই ঈদগাঁর জমি উদ্ধার করেছে।


Friday, July 1, 2022

কালিয়াকৈরে মহাসড়কে দুপাশের মরা গাছে ঝুঁকি, দুর্ঘটনার আশঙ্কা

 


হুমায়ুন কবির, গাজীপুর প্রতিনিধি,

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের গাজীপুরের কালিয়াকৈরে দু-পাশে কংকালের মতো ঝুঁকিতে দাঁড়িয়ে আছে বিশাল আকৃতির কিছু মরা গাছ। যে কোনো মুহুর্তে এসব মরা গাছ বা ডালপালা ভেঙ্গে পড়তে পারে মহাসড়কে চলমান যানবাহনসহ সাধারণ পথচারীদের ওপর। এতে বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটাসহ যান-মালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

সরেজমিনে ঘুরে ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের কালিয়াকৈর অংশের উপজেলা চত্তর, কালিয়াকৈর থানা ও বঙ্গবন্ধু হাইকেট সিটির প্রধান ফটকের সামনে বিশাল আকৃতির কয়েকটি মরা গাছ কোনো রকমে ঠায় নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এ কারণে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি, উপজেলা চত্বর, কালিয়াকৈর পৌরসভা, কালিয়াকৈর থানা ও লতিফপুর জোড়া ব্রিজ পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার মহাসড়ক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। দীর্ঘদিনের পুরোনো গাছ হওয়ায় ধীরে ধীরে এ গাছগুলো মরে গেছে। একটু ঝড়ো বাতাসেই যে কোনো মুহুর্তে এ মরা গাছগুলো ভেঙ্গে পড়তে পারে। আবার বেশ কিছু গাছের বিশাল আকৃতির ডালপালা মরে ঠায় সোজা হয়ে আছে। দীর্ঘদিন ধরে মহাসড়কের দু’পাশে এমন বিশাল আকৃতির গাছ মরে শুকিয়ে গেলেও তা অপসারণ না করায় মারাত্নক ঝুঁকিপূর্ণ  অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। মাঝে মধ্যেই মহসড়কের উপর এসব মরা গাছের ছোট-বড় ডালপালা ভেঙ্গে পড়ছে। কখনো কখনো এসব মরা ডালপালা ভেঙ্গে পড়ে পথচারী আহত হচ্ছেন। ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে যানবাহনেরও। ওই গাছগুলো মরে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠে ঝড়-বৃষ্টির মৌসুমে। ফলে উপজেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, থানা, পৌরসভা ও বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটিসহ বিভিন্ন স্থানে ঝুঁকি ও আতঙ্ক নিয়েই যাতায়াত করছেন হাজার হাজার মানুষ। অতিদ্রুত উপজেলা চত্ত্বর, থানা ও হাইটেক সিটির প্রধান ফটকের সামনের মহাসড়কের এসব গাছ অপসারণ না করলে যে কোনো মুহুর্তে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটাসহ যান-মালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। এসব মরা গাছ ভেঙ্গে পড়ে ঘটতে পারে প্রাণহানির মতো ঘটনাও। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এসব মরা গাছ কাটার আবেদন করেছেন স্থানীয় লোকজন।

লতিফপুর এলাকার বসিন্দা গিয়াস উদ্দিন বলেন, মাঝে মধ্যে আমাদের দোকানের ওপর মরা গাছের ডাল পড়ে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ওই গাছ না কাটলে আবারও দোকানের ওপর পড়বে। অনেক সময় মরা ডাল ভেঙ্গে পড়ে পথচারী হয়েছেন। আবার অনেক সময় মহাসড়কে চলাচলরত যানবাহনের উপরেও পড়ছে। তাই মরা গাছগুলো কাটার জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছি। শাজাহান মিয়া, হাছেন আলী, আব্দুল জলিল, ইমরান হোসেন, শামসুল হক, আব্দুল মালেকসহ অনেকেই মরা গাছ কাটার দাবী জানিয়ে বলেন, অতিদ্রুত মরা গাছগুলো কাটা না হলে যে কোনো মুহুর্তে বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। 

গাজীপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম বলেন, নিয়মের বাইরে গাছগুলো কাটা যাবে না। তবে ওই মরা গাছগুলোর বিষয়ে উধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।

এ বিষয়ে চন্দ্রা বনবিট কর্মকর্তা শরিফ খান চৌধুরী জানান, ওই গাছগুলো যাদের আওতায় তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়কে অবগত করলে তিনি আমাদের চিঠি দিবেন। পরে আমরা মাফ-জোক করে দিবো।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদ জানান, পুরোনো এসব মরা গাছের বিষয়ে স্থানীয় বন বিভাগের সাথে কথা বলে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দুই যুগ পর স্বস্তি পেল আমিন বাজারের ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের জনগন

 


মোঃ ইব্রাহিম হোসেন : সাভার উপজেলাধীন আমিন বাজার ইউনিয়নের বেগুনবাড়ী এলাকায় ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের জনগন প্রায় দুই যুগ পর রাস্তা ও ড্রেনেজ ব্যবস্থ্যা পেলেন । অত্র  ১ জুলাই (শুক্রবার) দুপুরে উক্ত রাস্তা ও ড্রেনেজ কাজের উদ্বোধন করেন সাভার উপজেলাধীন আমিনবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রকিব আহম্মেদ । এসময় ইউপি চেয়ারম্যান রকিব আহম্মেদ বলেন,বিগতদিনে আমার দাদা মরহুম বশির উদ্দিন আহম্মেদ আমিন বাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন । তারপর আমার বাবা মরহুম মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন । তাদেরই যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে আমি অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায়  সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান ঢাকা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি কফিল উদ্দিন ও বিগত চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন আমার পরিবারের উপর ঈর্ষান্বিত হয়ে আমিন বাজার ইউনিয়নের বিভিন্ন জায়গায় রাস্তা ও ড্রেনের কাজ করলেও এই বেগুনবাড়ী এলাকার কোনো প্রকার কাজ করেন নাই।বিগত দিনে উক্ত ওয়ার্ডের মেম্বারগন এই রাস্তা ও ড্রেনের জন্য বারবার স্কিম জমা দিয়েও কোনো প্রকার সুফল পায় নাই। রকিব আহম্মেদ বলেন, পূর্বের চেয়ারম্যানরা যখনই জানতে পেরেছেন এই স্কিম আমার বাড়ীর পাশের রাস্তা ও ড্রেনের জন্য জমা দেওয়া হয়েছে সাবেক চেয়ারম্যানরা তখনই কোনো কারন ছাড়াই ঈর্ষান্বিত হয়ে এই স্কিম বাতিল করে দিয়েছে। রকিব আহম্মেদ বলেন, এই জন্য  আমি বেগুনবাড়ী এলাকাবাসীর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী । কারন, প্রতিহিংসার রাজনীতি ও আমার পরিবারের প্রতি ঈর্ষান্বিত হওয়ার কারনে অত্র এলাকাবাসী দীর্ঘ দুই যুগ এই রাস্তা এবং ড্রেনেজ ব্যবস্থা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন । তারপরও উক্ত এলাকাবাসী আমার পাশে থেকে তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে এইবার আমাকে আমিনবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। চেয়ারম্যান রকিব আহম্মেদ আরো বলেন, সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারন সম্পাদক জনাব মঞ্জুরুল আলম রাজীব এর দিক-নির্দেশনায় এবং উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলামের সার্বিক সহযোগীতায় আমার নির্বাচনী ওয়াদা অনুযায়ী বেগুনবাড়ী এলাকার এই রাস্তা এবং ড্রেনের কাজ শুরু করেছি। এসময় তিনি আরো বলেন,আমি রাস্তা ও ড্রেনের কাজের উদ্বোধন করতে গিয়ে দেখি প্রায় দুই যুগ আগে আমার বাবা মরহুম মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ এর করা রাস্তায় ব্যবহিত (এম এন্ড কোং) নামক ইট পাওয়া যায়। এতে আরো প্রমানিত হয় যে বেগুনবাড়ী এলাকায় বিগত দুই যুগে এই রাস্তা ও ড্রেনের কোনো প্রকার সংস্কার হয় নাই।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন,আমিন বাজার ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ শামীম মোল্লা,৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ রফিকুল ইসলাম,৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ গোলাম মোস্তফা বেপারী ও অত্র এলাকার অন্যান্য গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ আরো অনেকে ।

Thursday, June 30, 2022

হ‌জ্জে গিয়ে কু‌ড়ি‌য়ে পাওয়া ৭ লক্ষ ফ্রাংক মা‌লিক‌কে ফেরৎ দি‌লেন বাংলা‌দে‌শের আব্দুর রহমান

 


অনলাইন ডেস্ক : হজ্জ কর‌তে যে‌য়ে ঢাকার ডেমরার আব্দুর রহমান প্রধান গত সোমবার মদীনা শরী‌ফে এক‌টি বৈ‌দে‌শিক মুদ্রার বা‌ন্ডিল কু‌ঁড়ি‌য়ে পান। যেগু‌লো ছি‌লো আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফা‌সোর মুদ্রা ফ্রাংক। তি‌নি হি‌সেব ক‌রে দে‌খেন সেখা‌নে ৭ লক্ষ ফ্রাংক র‌য়ে‌ছে। 

তারপ‌রে আব্দুর রহমান "সাম আফ্রিকান ফ্রাংক ফাউন্ড" অর্থাৎ কিছু আফ্রিকান ফ্রাংক পাওয়া গি‌য়ে‌ছে লেখা কাগজ হা‌তে মস‌জি‌দে নববীর আশেপা‌শে কু‌ড়ি‌য়ে পাওয়া ফ্রাংকগুলোর প্রকৃত মা‌লিক‌কে খোঁজ কর‌তে থা‌কেন। এ‌দি‌কে ফ্রাংকগু‌লো হা‌রি‌য়ে হজ্জ কর‌তে আসা আফ্রিকান ব‌্যক্তি‌টিও তার হারা‌নো অ‌র্থের খোঁজ কর‌তে থা‌কেন। গতকাল তি‌নি আব্দুর রহমান‌কে "সাম আফ্রিকান ফ্রাংক ফাউন্ড" লেখা কাগজ হা‌তে দাঁ‌ড়ি‌য়ে থাক‌তে দে‌খে প্রমাণ ক‌রেন যে, তি‌নিই সেই ফ্রাংকগুলোর প্রকৃত মা‌লিক‌।

আব্দুর রহমান‌ প্রমাণ পে‌য়ে সেই ফ্রাং‌কের বা‌ন্ডিল তার প্রকৃত মা‌লি‌কের হা‌তে তু‌লে দেন। নি‌জের হা‌রি‌য়ে যাওয়া অ‌র্থ ঠিকভা‌বে ফি‌রে পে‌য়ে সেই আফ্রিকান ব‌্যক্তি আন‌ন্দের আতিশয্যে আব্দুর রহমান‌কে জড়ি‌য়ে ধ‌রেন।

আশুলিয়ায় কেক কেটে গ্লোবাল টেলিভিশনের শুভযাত্রা উৎযাপন(ভিডিও সহ)

 

নিজস্ব প্রতিনিধি:

দেশের ৩৮তম স্যাটেলাইট চ্যানেল গ্লোবাল টেলিভিশনের পূনাঙ্গ সম্প্রচার ও উদ্বোধন উপলক্ষে আশুলিয়ায় কেক কেটে শুভ সূচনা করা হয়েছে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের আহবায়ক কামাল হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আল শাহরিয়ার বাবুল খান,নূর হোসেন, সফিকুল ইসলাম, সায়েম সরকার, ওবায়দুল হক রিপন মিয়া, নদী, মাসুদ রানা, রিপন মিয়া(২), হোসেন মাহমুদ, সোহেল রানা ও সাজ্জাদ হোসেন সহ অন্যানো সাংবাদিক বৃন্দ। 

বৈরি আবহাওয়া কে  উপেক্ষা করে গ্লোবাল টেলিভিশনের  আশুলিয়া প্রতিনিধি মাসুদ রানার আহবানে  বৃহস্পতিবার বিকেলে আশুলিয়ার বলিভদ্র বাজারে কেক কাটা অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন করা হয়। 

এ সময় আগত সাংবাদিকবৃন্দ গ্লোবাল টেলিভিশনের উত্তর উত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।

বিস্তুারিত দেখতে নিচের  ভিডিওতে ক্লিক করুন,,,,,,